ঢাকা ০৭:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গোপালগঞ্জে সনাতন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করায় হামলা, অত্যাচার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তালাবদ্ধ করার -প্রতিবাদে সংবাদ-সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগীতুবা আলমগীর ইসলাম ধর্ম ও রাসুলুল্লাহ (সাঃ)কে নিয়ে কটূক্তি করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত। গোবিন্দগঞ্জে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মশালা অনুষ্ঠিত পাটগ্রাম সীমান্তে দিয়ে ফের শিশুসহ ৭জনকে বিএসএফের পুশইন। সিএসএস-এমএফপি’র আয়োজনে কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা লালমনিরহাটের বাঁশ শিল্পীরা অন্য পেশায় ঝুঁকছেন। সনাতন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করায় হামলা কলাপাড়ায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অবস্থান দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, কলাপাড়া শ্রমিক দল  নেতা সোহেল দেওয়ানকে বহিষ্কার দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ,অনৈতিক কার্মকান্ডে জড়িত থাকায় সোহেল দেওয়ান কে শ্রমিক দলের সদস্য পদ ও সাংগঠনিক পদ থেকে ষ্কার করা হয়েছে।
সংবাদ শিরোনাম ::
গোপালগঞ্জে সনাতন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করায় হামলা, অত্যাচার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তালাবদ্ধ করার -প্রতিবাদে সংবাদ-সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগীতুবা আলমগীর ইসলাম ধর্ম ও রাসুলুল্লাহ (সাঃ)কে নিয়ে কটূক্তি করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত। গোবিন্দগঞ্জে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মশালা অনুষ্ঠিত পাটগ্রাম সীমান্তে দিয়ে ফের শিশুসহ ৭জনকে বিএসএফের পুশইন। সিএসএস-এমএফপি’র আয়োজনে কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা লালমনিরহাটের বাঁশ শিল্পীরা অন্য পেশায় ঝুঁকছেন। সনাতন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করায় হামলা কলাপাড়ায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অবস্থান দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, কলাপাড়া শ্রমিক দল  নেতা সোহেল দেওয়ানকে বহিষ্কার দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ,অনৈতিক কার্মকান্ডে জড়িত থাকায় সোহেল দেওয়ান কে শ্রমিক দলের সদস্য পদ ও সাংগঠনিক পদ থেকে ষ্কার করা হয়েছে।

শেখ হাসিনার বক্তব্য নিয়ে ৯৪.৮% নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া: স্ট্রাটেজি এন্ড পলিসি ফোরামের গবেষণা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৩০ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

একটি সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণায় উঠে এসেছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ফোনকল ও অন্যান্য বক্তব্য নিয়ে অনলাইনে ৯৪.৮% নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৫.২% প্রতিক্রিয়া ছিল ইতিবাচক। এই গবেষণা বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতি জনমত কতটা নেতিবাচক তা পরিস্কারভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

স্ট্রাটেজি অ্যান্ড পলিসি ফোরাম (SPF) পরিচালিত এই গবেষণায় প্রধান আলো, কালবেলা নিউজ, এটিএন নিউজসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম এবং ইউটিউব চ্যানেল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ ও বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করা হয়। গবেষকরা ‘ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং’ (NLP) প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইনে প্রকাশিত মন্তব্যগুলো সংগ্রহ করে সেগুলির সেন্টিমেন্ট (মনোভাব) নিরূপণ করেছেন। এই পদ্ধতির মাধ্যমে নেতিবাচক, ইতিবাচক এবং নিরপেক্ষ মন্তব্যগুলোর বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

গবেষণায় উঠে এসেছে যে, অধিকাংশ অনলাইন ব্যবহারকারী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতি নেতিবাচক এবং ঘৃণাত্মক মন্তব্য করেছেন, যা দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জনগণের হতাশা ও অসন্তোষের ইঙ্গিত হতে পারে। বিশেষত, সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনকল এবং অন্যান্য বক্তব্যে নাগরিকদের অস্থিরতা ও জনমানসে সরকারের প্রতি অনাস্থা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা এই নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

স্ট্রাটেজি অ্যান্ড পলিসি ফোরামের পরিচালক(মার্কেটিং) মো: মেহেদী হাসান মন্তব্য করেছেন, “এই গবেষণা জনগণের মনোভাবের একটি স্পষ্ট চিত্র তুলে ধরেছে। শেখ হাসিনার ফোনকল ও বক্তব্যের প্রতি যে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া এসেছে, তা দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জনগণের অভ্যন্তরীণ ক্ষোভের প্রতিফলন।”

এছাড়া, ফোরামের পরিচালক(গণসংযোগ) , মাহবুব নাহিদ বলেন, “আমরা এই গবেষণার মাধ্যমে জানাতে চাই, শেখ হাসিনার সাথে আর কোনো জনসমর্থন নাই। তবে তার কথা বলা বলা বন্ধ করা দরকার। সরকারের পক্ষ থেকে যদি এই বিষয়ে কোন কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তবে জনগণের ক্ষোভ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। সরকারের কুটনৈতিকভাবে মোকাবেলা করা উচিত। “

গবেষণায় উঠে এসেছে যে, নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে বেশিরভাগ মন্তব্যই শেখ হাসিনার প্রতি অসন্তোষ, দুর্নীতি, এবং নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না হওয়ার বিষয়গুলো নিয়ে। এমনকি বেশ কিছু মন্তব্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি প্রশ্ন উঠেছে, যা দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সুশাসনের অভাবকে তুলে ধরছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

শেখ হাসিনার বক্তব্য নিয়ে ৯৪.৮% নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া: স্ট্রাটেজি এন্ড পলিসি ফোরামের গবেষণা

আপডেট সময় : ০৮:৫৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

একটি সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণায় উঠে এসেছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ফোনকল ও অন্যান্য বক্তব্য নিয়ে অনলাইনে ৯৪.৮% নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৫.২% প্রতিক্রিয়া ছিল ইতিবাচক। এই গবেষণা বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতি জনমত কতটা নেতিবাচক তা পরিস্কারভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

স্ট্রাটেজি অ্যান্ড পলিসি ফোরাম (SPF) পরিচালিত এই গবেষণায় প্রধান আলো, কালবেলা নিউজ, এটিএন নিউজসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম এবং ইউটিউব চ্যানেল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ ও বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করা হয়। গবেষকরা ‘ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং’ (NLP) প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইনে প্রকাশিত মন্তব্যগুলো সংগ্রহ করে সেগুলির সেন্টিমেন্ট (মনোভাব) নিরূপণ করেছেন। এই পদ্ধতির মাধ্যমে নেতিবাচক, ইতিবাচক এবং নিরপেক্ষ মন্তব্যগুলোর বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

গবেষণায় উঠে এসেছে যে, অধিকাংশ অনলাইন ব্যবহারকারী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতি নেতিবাচক এবং ঘৃণাত্মক মন্তব্য করেছেন, যা দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জনগণের হতাশা ও অসন্তোষের ইঙ্গিত হতে পারে। বিশেষত, সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনকল এবং অন্যান্য বক্তব্যে নাগরিকদের অস্থিরতা ও জনমানসে সরকারের প্রতি অনাস্থা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা এই নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

স্ট্রাটেজি অ্যান্ড পলিসি ফোরামের পরিচালক(মার্কেটিং) মো: মেহেদী হাসান মন্তব্য করেছেন, “এই গবেষণা জনগণের মনোভাবের একটি স্পষ্ট চিত্র তুলে ধরেছে। শেখ হাসিনার ফোনকল ও বক্তব্যের প্রতি যে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া এসেছে, তা দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জনগণের অভ্যন্তরীণ ক্ষোভের প্রতিফলন।”

এছাড়া, ফোরামের পরিচালক(গণসংযোগ) , মাহবুব নাহিদ বলেন, “আমরা এই গবেষণার মাধ্যমে জানাতে চাই, শেখ হাসিনার সাথে আর কোনো জনসমর্থন নাই। তবে তার কথা বলা বলা বন্ধ করা দরকার। সরকারের পক্ষ থেকে যদি এই বিষয়ে কোন কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তবে জনগণের ক্ষোভ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। সরকারের কুটনৈতিকভাবে মোকাবেলা করা উচিত। “

গবেষণায় উঠে এসেছে যে, নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে বেশিরভাগ মন্তব্যই শেখ হাসিনার প্রতি অসন্তোষ, দুর্নীতি, এবং নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না হওয়ার বিষয়গুলো নিয়ে। এমনকি বেশ কিছু মন্তব্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি প্রশ্ন উঠেছে, যা দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সুশাসনের অভাবকে তুলে ধরছে।